৭ জন সাধু ৭টি পাটি বিছিয়ে তপস্যা করছে।
এক লোক বড় সাধুর কাছে এসে জিঞ্জাসা করলো.. বাবা মেয়েরা আমার দিকে তাকায় পর্যন্ত না.. দয়া করে কিছু উপায় করেন…
বড় সাধু তার পাশে বসা ছোট সাধুকে বলল, অয় ছোটু.. আরেকটা পাটি বিছা..
Nov 13
৭ জন সাধু ৭টি পাটি বিছিয়ে তপস্যা করছে।
এক লোক বড় সাধুর কাছে এসে জিঞ্জাসা করলো.. বাবা মেয়েরা আমার দিকে তাকায় পর্যন্ত না.. দয়া করে কিছু উপায় করেন…
বড় সাধু তার পাশে বসা ছোট সাধুকে বলল, অয় ছোটু.. আরেকটা পাটি বিছা..
Nov 13
একবার এক সদ্য গাজাখোর বাড়ী ফিরেছে। কোনভাবেই যেন বাবা টের না পায় সেজন্য খুব সতর্ক। দরজা খুলে দিতেই সে এ্যাজ ইউজুয়াল সালাম দিলো। তারপরে দরজা দিয়ে দিলো। বেশী রাত হয়েছে বলে তার বাবা কটমট করে তাকিয়ে আছে কিন্তু বকাবকি করছে না। বললো, ভাত খেয়ে নাও!
ছেলেটি গিয়ে টেবিলে বসেছে। রগচটা বাবা দাড়িয়ে আছে পাশে। ভয়ে ভয়ে সে খুব সতর্ক ভাবে ভাত নেয়, তরকারী নেয়, তারপরে ঠিকঠাক মত খেতে থাকে। এরপরে ডাল নেয়, ডাল দিয়ে খেতে থাকে। এবার বাবার দিকে তাকিয়ে দেখে বাবা চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে আছে। ছেলেটি খুঁজে পায় না সে কি ভুল করেছে।
খাওয়া শেষ হয়েছে যেই বাবা এসে মারলো জোরে একটা থাপ্পর। বললো, হারামজাদা, তুই যে ভাত খেয়েছিস, প্লেট কই?
Nov 13
এক লোকের গরু হারিয়ে গেছে- কোথাও সে খুজেঁ পাচ্ছেনা,
খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে পার্কের এক কোনায় এসে বিশ্রাম করছে।
পার্কের অপর এক কোণে বসে ‘কপত কপতি আলাপ আলোচনায় বিভোর,
কপত কপতিকে বলছে – আমি তোমার চোখে চোখ রাখলে পুরো পৃথিবীটাকেই দেখি।
এমন সময় পাশে বসে থাকা গরু হারানো লোকটি উঠে এসে বলে – আমি আমার গরুটা খুঁজে পাচ্ছিনা, ভাই দয়া করে ওনার চোখে চোখ রেখে খুঁজে দেখে বলুন তো আমার গরুটা কোথায় আছে।
Nov 13
জ্যোতিষী : আপনি নিশ্চিত ১০০ বছর বাঁচবেন।
ভদ্রলোক : যদি এর আগে মরে যাই?
জ্যোতিষী : তাহলে মূল্য ফেরত নিয়ে আমায় জুতোপেটা করবেন!
Nov 13
পুত্র : বাবা, আজ একটা ভালো কাজ করেছি।
বাবা : কী কাজ?
পুত্র : পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন না, রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন, তাকে আজ ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি।
বাবা : তাই নাকি! কী করে?
পুত্র : প্রতিদিনের মতো তিনি হেলেদুলে হেঁটে চলছিলেন, লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার পেছনে। ব্যস এমন ছোটা ছুটলেন।