ছেলে মনযোগ দিয়ে ভূগোল পড়ছে।পাশের চেয়ারে বাবা খবরের কাগজে ডুবে আছেন।
ছেলে- বাবা, শিলং কোথায়?
বাবা-(মাথা না তুলেই) তোর মাকে জিজ্ঞেস কর্।ঘরের কোন জিনিষ কোথায় রাথে আমি জানি?
Category: পাঁচমিশালী
Nov 16
শিলং কোথায়?
Nov 16
গরু ও ছাগল
এক গরু আর এক ছাগল মাঠে ঘাস খাচ্ছিল।
কথা কাটাকাটি শুরুর পর এক পর্যায়ে গরু ছাগলকে বলছে:
গরু: বেটা ছাগল, তুই আসলেই একটা গরু।
তখন ছাগল উত্তেজিত হয়ে বলে উঠলো:
ছাগল: আপনাকে দেখে মনে হচ্ছে আপনি একটা ছাগলের মতো কথা বলছেন।
Nov 16
oh shit
তিনবন্ধু গেছে মরুভূমিতে ঘুরতে। সেইখান ঘুরতে ঘুরতে দেখে একজন লোক মরমর। তাকে বাচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করল তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই। লোকটা তাদের হাতে মারা গেল। তবে মারা যাবার আগেই তাদের বলল, তোমরা আমাকে বাচানোর অনেক চেষ্টা করছ। তোমাদের উপর খুশী হয়ে আমি খোদার কাছে প্রার্থনা করলাম। হে খোদা তুমি এদের
একটা করে ইচ্ছা পুরন করো। তারপর তাদের বলল তোমরা কোনো একটা উচু জায়গায় উঠবা।এরপর চোখ বন্ধ করে দিবা লাফ। লাফ দেয়ার সময় চিৎকার করে বলবা তোমরা কি চাও। খোদা তোমাদের সেটা দিবে।
কয়েকদিন পর তিনজন গেছে সুইমিং পুলে। উচু বোর্ডে উঠছে লাফ দিবে। একজনের মনে পড়ল দোয়ার কথা। লাফ দেবার সময় সে চিৎকার করে বলল- টাকা। সাথে সাথে সে শুন্যে মিলিয়ে গেলো আর গিয়ে পড়ল টাকা ভর্তি একটা সুইমিং পুলে। দ্বিতীয়জন লাফ দেবার সময় চিৎকার করে বলল-সেক্স। সে গিয়ে পড়ল সুইমিং পুল ভর্তি মেয়ের মাঝে। তৃতীয় জন বোর্ডে উঠে ভাবছে কি চাইবে কি চাইবে। সে দৌড় দিল।লাফ দেয়ার আগ মুহুর্তে তার প্যান্ট রেলিং এ আটকিয়ে গেছে।
আর সে চিৎকার করে বলে উঠল- oh shit
Nov 16
নৌকা বানা
এক বাংলাদেশী, এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী ঘুরতে বের হয়েছে আমাজনে। যেহেতু এটা একটা কৌতুক তাই আপনি এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন এরা ধরা পড়েছে জংলীদের হাতে। জংলীরা তিনজনকে একটা কুড়েঘরে আটকিয়ে রেখেছে। খুব চমৎকার একটা ফল খেতে দিচ্ছে তাদের। এই ফল খেয়ে তাদের চামড়া খুব মসৃন হয়ে যাচ্ছে। যেন তাদের যৌবন ফিরে আসছে। এরা তিনজনেই খুশী। এই সুখ অবশ্য বেশীদিন সইল না। একদিন সকালে জংলী সর্দার এল। এসে প্রথম ধরেছে পাকি-টাকে।
-তুমি কিভাবে মরতে চাও?
পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও,সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত। ওটা খেয়েই আমি মরব।
তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল। পাকিটা “পাকিস্তান জিন্দাবাদ” বলে ফলটা খেয়ে ফেলল। তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না। বাংগালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা।
জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল। এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু(canoe)। এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ। পনের দিন পর জংলী সর্দার আবার এল। এইবার ভারতীয়টার পালা। ভারতীয়টাও “জয় হিন্দ” বলে ফল খেয়ে মারা গেল। তার মাথার মমি করা হল, চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু। কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা।
তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে? সে চাইলো একটা কাটা চামচ। এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল,”খানকির পুত! পারলে এইবার নৌকা বানা
Nov 16
ডাকাতি
উকিলঃ তুমি দোকানে ঢুকে একটামাত্র জামা চুরি করলে কেন? অনেক জামাকাপড় তো নিতে পারতে।
আসামীঃভুল হয়ে গেছে স্যার,আসলে চুরি চামারী তো কোনদিন করিনি।
উকিলঃতাহলে জেলার সবকটা থানায় তোমাকে দাগি আসামী বলে উল্লেখ করা আছে কেন?
আসামীঃ আমি চুরি করি না বলেছি, ডাকাতি করি না, একথা তো বলিনি, স্যার।