Category: পাঁচমিশালী

কেমিক্যাল জীবনযাত্রা

১। একজন লোক নিজের বাড়ীর তিন তলার বারান্দায় বসে নিবিষ্টমনে খবরের কাগজ পড়ছিলেন । তার ছেলেরা বাড়ির একদম নিচতলার উঠানে খেলা-ধূলা করছিল । হঠাত তাদের মাঝে তুমুল মারামারি লেগে গেল । খবর পড়ার সময় আচমকা বাধা পাবার কারনে তিনি খিপ্ত হয়ে ছেলেদের মার লাগাতে নিচে নামলেন । তার এই কাজটাকে রাসায়নিক ভাবে কিভাবে প্রকাশ করা যাবে ? উত্তরঃ তিনি অধঃক্ষিপ্ত হলেন ।

উদ্ধার

উদ্ধার
এক দোকানে আগুন লেগেছে।
এটা দেখে গাবলু চিন্তা করল,
দোকানের ভেতর আটকে পড়াদের
উদ্ধার করতে হবে। যেই
ভাবা সেই কাজ। গাবলু
সোজা আগুন পেরিয়ে দোকানের
ভেতর
ঢুকে ছয়জনকে বাইরে বের
করে আনল। কিছুক্ষণ পর পুলিশ
এসে গাবলুকে ধরে নিয়ে গেল।
পরে তার বন্ধু থানায়
গিয়ে পুলিশকে জিজ্ঞেস করল ,
‘গাবলু তো আগুন
থেকে মানুষকে উদ্ধার
করেছে। সে তো কোনো অপরাধ
করেনি।’
কথা শুনে পুলিশ রেগে টং ,
‘অপরাধ করেনি মানে?
সে যাদের দোকান
থেকে বাইরে নিয়ে এসেছে,
সবাই ফায়ার সার্ভিসের
কর্মী।’

বাংলাদেশে কাক

এক শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করছে –
শিক্ষক ‍ঃ আচ্ছা ছোটন বলতো দেখি বাংলাদেশের কাকের সংখ্যা কত?
ছাত্র ‍ঃ কেন স্যার ৯৯,৯৯,৯৯,৯৯৯টি!
শিক্ষক ‍ঃ তুমি কি সিউর?
ছাত্র ‍ঃ জ্বি স্যার! যদি গণনায় এর থেকে কম হয় তাহলে মনে করবেন বাংলাদেশ থেকে কিছু কাক বিদেশে বেড়াতে গেছে। আর যদি বেশি হয় তাহলে মনে করবেন বিদেশ থেকে কিছু কাক এ দেশে বেড়াতে এসেছে।
শিক্ষক ‍ঃ তুমি আসলেই ব্রিলেয়েন্ট!

৫০০/-

এক হকার পথে দাড়িয়ে জোরে জোরে বলছিল
হকারঃ আইসেন না ভাই আইশেন না॥ আশলেই ৫০০।
এমন চেচামেচি শুনে একলোক বলেন–
পথচারীঃ মানেটা কি ভাই?
হকারঃ আগে ৫০০ দেন তারপর মানে কইতাছি॥॥

অ্যাই রিকশা যাবে?

রাস্তা দিয়ে অলস ভঙ্গিতে এক খালি রিকশা চলে যাচ্ছে। তাই দেখে ছোট্ট মেয়ে নুহা দোতলার জানালা দিয়ে মাথা বের করে জিজ্ঞেস করলো,\”অ্যাই রিকশা যাবে?\”
রিকশাচালক-হ, যামু।
নুহা-যাও।