Dipti Mona

হাঁসতে নাই মানা

Most commented posts

  1. চারটে বেজে গেছে, উঠে পড়ো — 2 comments
  2. LOL — 2 comments
  3. খোকা — 2 comments
  4. পাপ্পু — 2 comments
  5. মুরগি — 2 comments

Author's posts

ভিক্ষুক ও পথিক

ভিক্ষুক ও পথিকের মধ্যে কথোপকথন:
ভিক্ষুক : দশটা টাকা ভিক্ষা দেন স্যার, চা খাব।
পথিক : চা তো পাঁচ টাকা। দশ টাকা চাও কেন?
ভিক্ষুক : বান্ধবীকে নিয়ে খাব স্যার।
পথিক : বাহ, ভিক্ষুক হয়ে আবার বান্ধবী বানিয়েছ!
ভিক্ষুক : না স্যার, বান্ধবীই আমাকে ভিক্ষুক বানিয়েছে!

এসএমএস

একটা ছেলে একটা মেয়েকে খুব ভালোবাসতো কিন্তু কখনো সামনাসামনি বলা হয়নি। সে ঠিক করল তাকে sms এ জানাবে। রাত ১.০০টার সময় সে মেয়েটাকে এসএমএসে “I Love you” লিখে সেন্ড করলো। কয়েক সেকেন্ড পরই তার মোবাইলে একটা এসএমএস আসলো। পরদিন সকালে সারপ্রাইজ পাওয়ার আশায় সে এসএমএস টা তখন না দেখে ঘুমিয়ে পড়লো। সকালে সে এসএমএস টা পড়ে ব্যাপক শক পেলো ! এসএমএসে লেখা ছিলো :
.
.
.
.
.
.
.

Message sending failed due to insufficient balance! Please recharge your Account.

ব্যাংকের দরকার

স্টিভ জবস ও বিল গেটসের মধ্যে কথা হচ্ছিল।
বিল গেটস: গতকাল একটু ব্যাংকে গিয়েছিলাম।
স্টিভ জবস: কেন?
বিল গেটস: একটা লোনের ব্যাপারে কথা বলতে।
স্টিভ জবস: তাই নাকি? তা কত টাকা লোন দরকার তোমার।
বিল গেটস: আমার না। ব্যাংকের দরকার!

তিন বন্ধু

তিন বন্ধু হেলিকাপ্টারে করে যাচ্চিল হঠাৎ
১ম বন্ধু একটা কমলা নিচে ফেল দিল এরপর
২য় বন্ধু একটা আপেল নিচে ফেল দিল এরপর
৩য় বন্ধু একটা বোম নিচে ফেল দিল তারপর


তারা নিচে নেমে দেখল একটা ছেলে কাদছে
তখন তারা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলো তুমি কাদছো কেন?
ছেলেটি বলল হঠাৎ উপর থেকে একটা কমলা এত জোরে আমার মাথায়পড়ল
মাথাটা ফেটে সাদা রক্ত বের হচ্চে
তারপর আরো কিছুখন হাটার পর দেখে একটা ছেলে কাদছে আবার হাসছে
তখন তারা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলো তুমি কাদছো আবার হাসছো কেন?
ছেলেটি বলল হঠাৎ উপর থেকে একটা আপেল এত জোরে আমার মাথায়পড়ল
আর সেই বেথ্যায় আমি কাদছি আর হাসছি এই কারনে
আপেলটি আমার মাথায় পড়েছে আর নিজেকে নিউটন মনে হচ্চে
তারপর আরো কিছুখন হাটার পর দেখে আরেকটা ছেলে শুধু হাসছে
তখন তারা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলো তুমি হাসছো কেন?
ছেলেটি বলল এত্ত জোরে একটা পাদ দিছি পিচনের
বিলিংটা উড়ে গেছে ।

গোপাল যাচ্ছে শ্বশুরবাড়ি

গোপাল যাচ্ছে শ্বশুরবাড়ি। মাথার ওপর গনগনে সূর্য। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে গোপাল এক গাছের নিচে বিশ্রাম নিতে বসল। বেশি গরম লাগায় ফতুয়াটা খুলে পাশে রেখে একটু আয়েশ করে বসল। বসে বিশ্রাম নিতে নিতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়ল, নিজেই জানে না।ঘুম যখন ভাঙল গোপাল দেখে, তার ফতুয়াটা চুরি হয়ে গেছে। হায় হায়! এখন কী হবে! খালি গায়ে তো আর শ্বশুরবাড়ি ওঠা যায় না। কী আর করা। সে হাঁটতে হাঁটতে মনে মনে বলতে লাগল, ‘হে ভগবান, রাস্তায় অন্তত ১০টি মুদ্রা যেন কুড়িয়ে পাই, তাহলে পাঁচ মুদ্রায় আমার জন্য একটা ভালো ফতুয়া কিনতে পারি। আর তোমার জন্য পাঁচটি মুদ্রা মন্দিরে দান করতে পারি…।’ আর কী আশ্চর্য! ভাবতে ভাবতেই দেখে, রাস্তার ধারে কয়েকটি মুদ্রা পড়ে আছে। খুশি হয়ে উঠল গোপাল, গুনে দেখে পাঁচটি মুদ্রা! গোপাল স্বগত বলে উঠল, ‘হে ভগবান, আমাকে তোমার বিশ্বাস হলো না, নিজের ভাগটা আগেই রেখে দিলে?