হাসুন প্রান ভরে!

Most commented posts

  1. শরীরের বর্ণনা — 116 comments
  2. প্রথমে চুমু দিন — 63 comments
  3. আমার নিচে ও ছিল — 58 comments
  4. দুধ খাই না — 54 comments
  5. এক বউ দুই স্বামী — 42 comments

Author's posts

সেটা হচ্ছে আমার মুখ

এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই একবার বেরিয়েছে ঘুরতে।

ঘুরতে ঘুরতে তারা তিনজন শহরের পাশে একটা অপূর্ব নির্জন লেকের সামনে হাজির হলো। যেহেতু ধারেকাছে কেউ নেই, কিছুক্ষণ আলাপ করে তারা সিদ্ধান্তে এলো, তারা কাপড়চোপড় খুলে পানিতে নামবে।

যে-ই ভাবা সেই কাজ, একটা ঝোপের আড়ালে কাপড় খুলে রেখে তিনজনই পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।

ঘন্টাখানেক পানিতে হুটোপুটি করে, এই মুক্তির স্বাদ উপভোগ করে তিন ধর্মযাজক আবার তীরে উঠে এলো। তারা ঝোপের দিকে এগোতে যাবে, এমন সময় শহরের একদল নারীপুরুষ সেখানে এসে হাজির। কী করা উচিত, বুঝতে না পেরে ইমাম আর পাদ্রী তাদের নাভির নিচটা দুহাতে ঢেকে ফেললেন, আর রাবাই ঢাকলেন তার মুখ। তারপর তিনজনই ভোঁ দৌড় দিলেন ঝোপের আড়ালে।

লোকজন চলে যাওয়ার পর পাদ্রী আর ইমাম রাবাইকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তিনি তাঁদের মতো লজ্জাস্থান না ঢেকে মুখ ঢেকে ফেলেছিলেন।

রাবাই নির্বিকার মুখে বললেন, ‘আপনাদের জমায়েতে কী হয়, আমি বলতে পারবো না, কিন্তু আমার জমায়েতের লোক আমাকে যা দেখে চিনে ফেলবে, সেটা হচ্ছে আমার মুখ।’

ভায়াগ্রা,

ভোরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘নাস্তা করবে না? ডিম পোচ আর টোস্ট, সাথে আপেল আর কড়া এক কাপ কফি?’

স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’

দুপুরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘লাঞ্চ করবে না? মুরগির সুপ, সালাদ, আর তার সাথে চিজ স্যান্ডউইচ নাহয়?’

স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’

সন্ধ্যেবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘ডিনার করবে না? যাও না গো, চিকেন ফ্রাই নিয়ে এসো, দুমিনিট লাগবে, ঐ মোড়ের কাবাবের দোকানে পাবে। কিংবা পিজার অর্ডার দিই ফোন করে?’

স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’

মহিলা এবার চটে গিয়ে বললেন, ‘তাহলে নামো আমার ওপর থেকে। ক্ষিদেয় পেট জ্বলছে আমার, কিছু খাবো!’

পারলাম না, তার আগেই

চার কাউবয় একসাথে আগুনের পাশে গোল হয়ে বসে আলোচনা করছে, সবচে’ দ্রুত কোন জিনিস।

প্রথমজন বলছে, ‘চিন্তা, বুঝলে? হাতে কাঁটার খোঁচা খেলে, কিংবা তামাকের ছ্যাঁকা খেলে কী হয়? সেটা চিন্তা হয়ে সাথে সাথে মাথায় ঘা দ্যায়!’

দ্বিতীয়জন বলছে, ‘আরে না। চোখের পাতা ফেলা হচ্ছে সবচে দ্রুত। চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই আবার সব আগের মতো দেখা যায়।’

তৃতীয়জন বলছে, ‘উঁহু, আলো। দ্যাখো না, সুইচ টিপতেই ঘর থেকে কিভাবে অন্ধকার সরে যায়?’

চতুর্থজন বলছে, ‘ঘেঁচু। সবচে দ্রুত হচ্ছে ডায়রিয়া।’

বাকিরা ঘাবড়ে গেলো, ‘কিভাবে, কিভাবে?’

‘গেলোবার মেক্সিকোতে গরু বিক্রির সময় ওদের তরকারি খেয়েছিলাম, বুঝলে? ব্যাটারা এতো ঝাল খায়! রাতের বেলা হোটেলের বিছানায় শুয়ে আছি, হঠাৎ পেটটা কেমন যেন করে উঠলো। তারপর আমি কোন চিন্তাও করতে পারলাম না, চোখের পাতিও ফেলতে পারলাম না, এমনকি ঘরের সুইচও টিপতে পারলাম না, তার আগেই …।’

আমার মন নোঙরা?’

মানসিক রোগীর রোরশাখ ইঙ্কব্লট টেস্ট নিচ্ছেন মনোচিকিৎসক। হিজিবিজি কিছু কালির ছোপ রোগীকে দেখানো হয় এ টেস্টে।

প্রথম কার্ডটা এগিয়ে দিলেন তিনি। ‘বলুন তো এটা কিসের ছবি?’

‘একটা ছেলে একটা মেয়েকে জাপটে ধরে চুমু খাচ্ছে।’

দ্বিতীয় ছবিটা এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। ‘এটা কিসের ছবি বলুন তো?’

‘ঐ ছেলেটা এবার মেয়েটার জামাকাপড় খুলে ফেলছে, আর মেয়েটা চেঁচাচ্ছে হাঁ করে।’

আরেকটা ছবি এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। ‘এটা কিসের ছবি বলুন তো?’

‘ছেলেটা মেয়েটার চুল টেনে ধরে ঘাড়ে কামড় দিচ্ছে, আর মেয়েটা খিখি করে হাসছে।’

ডাক্তার আর পারলেন না। ‘দেখুন, রিয়াদ সাহেব, আপনার রোগ খুব জটিল পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আপনার মনটা খুবই নোঙরা, আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি।’

রিয়াদ সাহেব চটে আগুন। ‘নিজে যত রাজ্যের নোঙরা ছবি এগিয়ে দিচ্ছেন আমাকে, আর বলছেন আমার মন নোঙরা?’

প্রশ্ন – উত্তর

প্রশ্ন : কিভাবে বুঝবো, আমি সেক্সের জন্য প্রস্তুত কি না?

উত্তর : তোমার বয়ফ্রেন্ডকে জিজ্ঞেস করে দ্যাখো। এ ব্যাপারে ছেলেরা বেশ বুঝদার। ও-ই জানবে তুমি প্রস্তুত কি না।

প্রশ্ন : প্রথম ডেট এ গিয়েই কি সেক্স করা উচিত?

উত্তর : অবশ্যই উচিত। কেন নয়? পারলে তার আগেই করা উচিত।

প্রশ্ন : সেক্সের সময় কী হয়?

উত্তর : এটা ছেলেদের ওপর নির্ভর করে। তবে মনে রাখতে হবে যে তোমাকে যা করতে বলা হবে তা তুমি বিনা প্রশ্নে করে যাবে। অনেক সময় হয়তো তোমার কাছে একটু উদ্ভট লাগতে পারে ব্যাপারগুলি, কিন্তু ঐটাই দস্তুর।

প্রশ্ন : কতখন সেক্স করতে হয়?

উত্তর : এটা একেবারেই প্রাকৃতিক ব্যাপার, কাজেই লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। যতখন হওয়ার হবে। সেক্সের পর সবসময় ছেলেদের একটা প্রবণতা হচ্ছে তোমাকে ছেড়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডায় বেরিয়ে পড়ার, কিছু ব্যক্তিগত টুকটাক শেয়ার করার জন্য। ঘাবড়ানোর কিছু নেই। তুমি ততক্ষণে ওর ঘরদোর গুছিয়ে রাখতে পারো, জামাকাপড় ধুয়ে দিতে পারো, কিংবা ওর জন্য দামী কোন কিছু কিনতে বেরিয়ে পড়তে পারো। আবার সময় হলেই ও তোমার কাছে ফিরে আসবে।

প্রশ্ন : “পররাগ” কী?

উত্তর : সেক্সের পর এটা করতে হয়। সাধারণত ছেলেদের কিছু সময় লাগে আবার শক্তি ও জোশ ফিরে আসতে। এই ফাঁকে তুমি পররাগ করতে পারো। পররাগের মধ্যে পড়ে, ওর সিগারেট ধরিয়ে দেয়া, কিংবা ভালোমন্দ কোন নাস্তা তৈরি করে দেয়া, অথবা বেচারাকে একটু ঘুমাতে দেয়া, অথবা ওর জন্য দামি কিছু কিনতে বেরিয়ে পড়া।

প্রশ্ন : পুরুষাঙ্গের আকার কি আসলেই গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর : অবশ্যই। অনেকে বলতে চায় যে পরিমাণ নয়, মানই সবকিছু, কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে যে ব্যাপারটা ঠিক উল্টো। পরিমাণ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। ছেলেদের উত্থিত অঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য ৩” এর কাছাকাছি। এর চেয়ে বড় কিছু অত্যন্ত দুর্লভ, এবং তোমার প্রেমিকের লিঙ্গ যদি ৫”-৬” হয়, তাহলে তোমার উচিত হবে ঈশ্বরের কাছে হাত তুলে ধন্যবাদ জানানো, এবং তার কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করা, তাকে খুশি রাখা। তুমি তার জামাকাপড় ধুয়ে দিয়ে, ঘরদোর গুছিয়ে দিয়ে, বা ওর জন্য দামি কোন উপহার কিনে খুশি রাখার চেষ্টা করতে পারো।

প্রশ্ন : আচ্ছা, মেয়েদের অর্গাজম ব্যাপারটা কী?

উত্তর : মেয়েদের অর্গাজম? এটা আবার কী? আরে ধুর, এগুলি সব বানানো গল্প।